খুঁজুন
রবিবার, ৮ জুন, ২০২৫, ২৫ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২

ইদ্রিস মিয়ার ঈদ পুনর্মিলনী

ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে বিএনপি নেতা কর্মীদের মিলনমেলা

আলিম চৌধুরী
প্রকাশিত: শুক্রবার, ৪ এপ্রিল, ২০২৫, ৮:১৬ অপরাহ্ণ
ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে বিএনপি  নেতা কর্মীদের মিলনমেলা

  • পটিয়া //চট্টগ্রাম//
    চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহবায়ক আলহাজ্ব মোহাম্মদ ইদ্রিছ মিয়ার ছনহরাস্থ গ্রামের বাড়ীতে ঈদ পুর্নমিলনী অনুষ্ঠানে বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতা কর্মীদের মিলনমেলা পরিণত হয়েছে।
    এ ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়। উক্ত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহবায়ক আলহাজ্ব মোহাম্মদ ইদ্রিছ মিয়া। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সাবেক সভাপতি ও সিটি কর্পোরেশনের মাননীয় মেয়র ডাঃ শাহাদাথ হোসেন, প্রধান বক্তা ছিলেন চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির সদস্য সচিব লায়ন হেলাল উদ্দীন, বিশেষ অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন এর সাবেক মেয়র ও সংসদ সদস্য মাহমুদুল ইসলাস চৌধুরী, হাইকোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি আবদুছ ছালাম মামুন, চট্টগ্রাম মেট্টোপলিটন চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাষ্ট্রিজ সহ-সভাপতি মাহাবুবুল আলম, দক্ষিণ জেলা বিএনপি’র সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক আলহাজ্ব আলী আব্বাছ, যুগ্ম আহবায়ক মিশকাতুল ইসলাম পাপ্পা, সাবেক কেন্দ্রীয় বিএনপির সদস্য সৈয়দ সাদাত আহমদ, দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাবেক সিনিয়র সহ-সভাপতি শেখ মোহাম্মদ মহিউদ্দীন, চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সাবেক যুগ্ম সম্পাদক গাজী সিরাজ উল্লাহ, সাবেক দক্ষিণ জেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক বদরুল খায়ের চৌধুরী,সাবেক দক্ষিণ জেলা বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আবদুল গফফার চৌধুরী, রেজাউল করিম নেছার চেয়ারম্যান,আসহাব উদ্দীন, কামরুল ইসলাম হোসাইনী, খোকন চৌধুরী, লোকমান মাষ্টার, আবদুল মন্নান চেয়ারম্যান, আমিনুর রহমান চেয়ারম্যান, এরশাদুর রহমান লিটু, সাজ্জাদ হোসেন, মোঃ শহিদুল্লাহ, সিরাজুল ইসলাম সওদাগর, মোঃ জাহাঙ্গীর কবির, মোঃ ইব্রাহিম চেয়ারম্যান, ইফতাক হোসেন, সাইফুল ইসলাম, জাহাঙ্গীর আলম, চৌধুরী, আবদুল জলিল চৌধুরী, মোঃ আবু জাফর চৌধুরী, কলিমুল্লাহ চৌধুরী, মোঃ ওসমান, ডাঃ ফয়সাল, আবদুল গফুর মেম্বার, হাজী দীন মোহাম্মদ, নুরুল আমিন মধু, জিল্লুর রহমান, সাবেক কমিশনার আমির হোসেন, মোঃ ইব্রাহীম কমিশনার, মোঃ সোলেমান বাদল, ফজলুল কবির,মোঃ ফরিদ উদ্দীন, আবুল কালাম, জসিম উদ্দীন, আবুল কাশেম চেয়ারম্যান, সাজ্জাদ হোসেন, মোঃ ফয়েজ বাবুল, বদরুল আলম, নুরুল হক মেম্বার, মাহাবুল আলম মেম্বার, মোঃ আনোয়ার, আবুল বশর সওদাগর, শাহ আলম এডভোকেট মোঃ ফোরকান, আবদুর রহীম, রবিউল হোসেন বাদশা, মোঃ জাগির মেম্বার, মোঃ আবু তাহের, আবদুল মাবুদ, নুর মোহাম্মদ, আলমগীর মেম্বার, জায়েদুল হক মেম্বার,
    লিটন চৌধুরী, নাজমুল হোসেন, পৌর যুবদলের আহবায়ক আবছার উদ্দীন সোহেল, পটিয়া উপজেলা যুবদলের নেতা সেলিম মাষ্টার, আলী আজগর, মোঃ শাহজাহান, আলমগীর মেম্বার, দক্ষিণ জেলা স্বেচ্ছাসেবকদলের সদস্য সচিব জমির উদ্দীন, দক্ষিণ জেলার সাবেক আহবায়ক সাইফুদ্দিন সালাম মিটু, চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা ছাত্রদলের আহবায়ক রবিউল হোসেন রবি, সদস্য সচিব সাজ্জাদ হোসেন সবুজ, তরুণ দলের কেন্দ্রীয় যুগ্ম সম্পাদক ও দক্ষিণ জেলার সভাপতি সোহেল ,দক্ষিণ জেলা ছাত্রনেতা তারেক রহমান, পটিয়া পৌরসভা ছাত্রদল নেতা রিয়াজুল ইসলাম রাজু, মোঃ ইব্রাহিম মির্জা, পটিয়া সরকারি কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি আব্দুল্লাহ আল মারুফ,সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ আজিম, জলিল মেম্বার, অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন পটিয়া উপজেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম সম্পাদক মোঃ নাছির উদ্দীন ও পটিয়া উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক এস. এম. সুমন। এসময় ইদ্রিস মিয়া বলেন, কোন ষড়যন্ত্র অপপ্রচার সহ্য করা হবে না, দলকে শক্তি শালী সকলকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে, তারেক জিয়াকে ক্ষমতাই আনার জন্য যা যা প্রয়োজন তাই করা হবে।

জায়গা জমির বিরোধ সংক্রান্ত বিষয়কে কেন্দ্র করে সমন্বয়কের বাড়িতে হামলা ও ভাঙচুর

ইয়াসীন আলী
প্রকাশিত: শনিবার, ৭ জুন, ২০২৫, ৮:১৫ অপরাহ্ণ
জায়গা জমির বিরোধ সংক্রান্ত বিষয়কে কেন্দ্র করে সমন্বয়কের বাড়িতে হামলা ও ভাঙচুর
অদ্য ইং ০৭/০৬/২৫ তারিখ সকাল ১০:০৭ ঘটিকার সময় যশোর জেলা চৌগাছা থানাধীন ১০ নং নারায়ণপুর ইউনিয়নের ১১ নং ওয়ার্ড হাজরাখানা নামক গ্রামের ছাত্র সমন্বয়ক মোঃ মেহেদী হাসান (১৯), পিতা -মোঃ রুস্তম আলী এর সহিত অভিযুক্ত ১.রবিউল ইসলাম(৪২), পিতা-মৃত আবিদ আলী সাং পেটভরা, ২. আলম(৪০) পিতা মৃত আবিদ আলী,সাং পেটভরা ৩. আলামিন হোসেন(২২) পিতা- মোঃ আলম সাং হাজরাখানা, ৪.হবি(৪০) পিতা – মৃত নুর খা সাং হাজরাখানা, ৫. রহমান (৩০) পিতা- রুহুল আমিন সহ অজ্ঞাত নামা ৪/৫ জন  সর্ব থানা চৌগাছা, জেলা- যশোরগন মিলে একই গ্রামের একটি জায়গা জমির বিরোধ সংক্রান্ত বিষয়কে কেন্দ্র করে ছাত্র সমন্বয়ক এর বাড়ির সামনে জড়ো হয়ে তাদের গেট ভাঙচুরসহ বিভিন্ন ধরনের ভয়ভীতি হুমকি প্রদান করেন।
উক্ত বিষয় তাৎক্ষণিকভাবে ছাত্র সমন্বয়ক চৌগাছা থানা পুলিশকে অবহিত  করলে, চৌগাছা থানার কিলোপাটি এস আই (নিঃ) উত্তম ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে উভয়পক্ষের বক্তব্য শুনেন এবং থানায় আসতে বলেন।
বর্তমানে উক্ত স্থানের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক। উভয়পক্ষ তাদের অভিযোগ নিয়ে থানায় যাবে মর্মে জানান

সাংবাদিক সাঈদুর রহমান চৌধুরীর শ্বশুর জাফর আলীর জানাজা ও দাফন সম্পন্ন

শেখ শহীদুল ইসলাম বাবলু
প্রকাশিত: শনিবার, ৭ জুন, ২০২৫, ২:৫৮ অপরাহ্ণ
সাংবাদিক সাঈদুর রহমান চৌধুরীর শ্বশুর জাফর আলীর জানাজা ও দাফন সম্পন্ন

চাটগাঁর সংবাদ পত্রিকার বিশেষ প্রতিনিধি ও মাল্টিমিডিয়া বিভাগের হেড অব নিউজ সাঈদুর রহমান চৌধুরীর শ্বশুর মোহাম্মদ জাফর আলী মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। তার বয়স হয়েছিল ৬৫ বছর।তিনি চট্টগ্রামের সাতকানিয়া উপজেলার কালিয়াইশ ইউনিয়নের পূর্ব কাটগড় গ্রামের বাসিন্দা।

গত বুধবার (৪জুন ) রাত ১১টা ২০ মিনিটে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি ইন্তেকাল করেন। তিনি এক ছেলে ও এক মেয়ে এবং গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।

পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, তিনি দীর্ঘদিন ধরে হৃদরোগজনিত অসুস্থতায় ভুগছিলেন।সেইসাথে সম্প্রতি তিনি যক্ষা রোগেও আক্রান্ত হন।

তার মৃত্যূর খবর নিশ্চিত করে সাংবাদিক সাঈদুর রহমান চৌধুরী বলেন,বৃহস্পতিবার বিকালে আমার শ্বশুর আব্বা অসুস্থতা বোধ করলে তাকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আনা হয়।রাতের দিকে তার শারীরিক অবস্থার অবনতি ঘটে।পরে রাত ১১টা ২০ মিনিটে তিনি মারা যান।ডাক্তার জানিয়েছেন তিনি কার্ডিয়াক এরেস্টে মারা গেছেন।

বৃহস্পতিবার (৫ই জুন) সকাল ১১টায় জানাজার নামাজ শেষে নিজ গ্রাম পূর্ব কাটগড় আলিফ মসজিদ কবরস্থানে মরহুমের দাফন কার্যক্রম সম্পন্ন হয়।

তার মৃত্যুতে পরিবার,গ্রামবাসী,পূর্ব কাটগড় প্রবাসী কল্যাণ সমিতি সহ বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষ শোক প্রকাশ করেছেন।

তার বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করে সবার কাছে দোয়া চেয়েছেন তার পরিবার।

জীবননগর উপজেলা নির্বাহী অফিসারের বিরুদ্ধে ১১ লক্ষ টাকা আত্মশাৎ এর অভিযোগ

ইয়াসিন আলী
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ৫ জুন, ২০২৫, ১২:৪১ পূর্বাহ্ণ
জীবননগর উপজেলা নির্বাহী অফিসারের বিরুদ্ধে ১১ লক্ষ টাকা আত্মশাৎ এর অভিযোগ

চুয়াডাঙ্গা জীবননগর উপজেলা নির্বাহী অফিসারের বিরুদ্ধে সরকারি বিল থেকে অবৈধ ভাবে বালি উত্তোলন করে পার্কে ভরাট করে উন্নয়ন প্রকল্প দেখি য়ে প্রকল্প বাস্তবায়ন কমি টির সভাপতির নামে ২ লাখ টাকা উত্তোলন করার অভিযোগ উঠেছে।
প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটির সভাপতি ইউপি সদস্য বলছেন, সব কাজ ইউএনও স্যার করেছেন, আমি কিছুই জানিনা। টাকা তুলে ইউএনও স্যারের নামে তার অফিসের লোকের কাছেই বুঝিয়ে দিয়েছি।
উপজেলা নির্বাহী অফিসের কর্মচারী বলছেন, টাকা প্রকল্পের, স্যারের হাতেই বুঝিয়ে দেয়া হয়েছে।
প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটিরর অন্য একজন ইউ পি সদস্যকে দিয়ে একই স্থানের উন্নয়নের নামে আরও ১১ লাখ টাকা টাকা উত্তোলন কর তে চাইলে, ওই ইউপি সদস্যের বিরোধীতায় তা বাস্তবায়ন সম্ভব হয়নি।
সাড়ে পাঁচ লাখ টাকার বিল দিলে ও প্রকল্প বাস্ত বায়ন কমিটির সভাপতি ইউপি সদস্য’র দাবি ব্যাংকে জমা করেননি বিলটি।
জানা গেছে , জীবননগর উপজেলার কে.ডি.কে ইউনিয়নের এক তারপুর বাওড়ের পাশে বেশ কয়েক বছর ধরে একটি পার্কের কাজ চলছে।
ইতোমধ্যেই পার্কের উন্নয়নের জন্য এডিপির মাধ্যমে কিছু কাজ চলমান রয়েছে।
তবে এই পার্কের সাইড বাড়ানোর জন্য জীবন নগর উপজেলা নিবা হী অফিসার একতারপুর বাওড় থে কে বেশ কিছু দিন যাবৎ বালি তুলছি লেন।
স্থানীয় বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে সংবাদ প্রকাশ হলে বালি তোলা বন্ধ করে দেন ইউএনও।
এদিকে সরকারি বাওড় থেকে বালি তুলে পার্ক ভরা ট করা হলেও সেখানে পার্ক উন্নয়ন নামে প্রকল্প দেখি য়ে ২ লাখ টাকা ইতোমধ্যেই তুলে নিয়েছেন জীবনন গর উপজেলা নিবাহী অফিসার (ইউএন ও) মোঃ আল আমিন।
কেডিকে ইউনিয়ন পরিষদের ৭, ৮ ও ৯ নং ওয়ার্ডের নারী ইউপি সদস্য ও ওই পার্কের অবকাঠামোগত উন্নয়নের প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটির সভাপতি স্বপ্না খাতুন বলেন, দুইবারে দুই লাখ টাকা উত্তোলন করা হয়েছে।
ইউএনও স্যার আমাকে প্রকল্প বাস্তবায়ন কমি টির সভাপতি বানিয়েছেন । আমার হাতে টাকা পয়সা কিছু দেয়নি।
আমাকে শুধু নাম মাত্র সভাপতি করা হয়েছে । ওখানে কাজ হচ্ছে কিনা তাও আমি জানিনা।’
আমি স্যারের অফিসের সোহেলর কাছে টাকা দিয়ে এসেছি । আমাকে এক টাকাও দেয়নি।
একজন ইউএনও যদি বলে, আমি কি করবো। তারপরও আমি ইউএনও কে বলে এসছি, এর পর থেকে আমাদের পিআইসি করবেন না। আমাদের মাথার ওপর ভেঙ্গে আপনি খাচ্ছেন, আমরা খাচ্ছি না।
অনুসন্ধানের এক পর্যায়ের মুঠোফোনে যোগা যোগ করা হয়, উপ জেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কার্যালয়ের অফিস সহকারী সোহেল রা নার সাথে। প্রথমে টাকার বিষয় অস্বীকার করলেও, স্বপ্না খাতুনে র নাম শোনা র পর সোহেল রানা বলেন, ‘প্রকল্পটা বিভাগীয় কমি শনার স্যারের।
প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটির সভাপতি ( পিআই সি) স্বপ্না খাতুন। তবে কাজ সম্পূর্ণ করছেন ইউএনও স্যার।
স্বপ্না খাতুনের কাছ থেকে টাকা নিয়ে উপজে লা পরি ষদের সিএ পিট্টু ভাইয়ের কাছে আমি টাকা টা দিয়েছিলাম।
কথা বলার এক পর্যায়ে সোহেল রানা বলেন এখানে পিট্টু ভাই আছেন। তার সাথেই আপ নি কথা বলেন।
মুঠোফোনটি উপজেলা পরিষদের সিএ সে লিম আহ সানুর রহমান পিটু হাতে নিয়ে বলেন, ‘ওটা প্রকল্পের টাকা। টাকাটা আমি নিইনি।
আমার নেয়ার ক্ষমতা নেই। সোহেল আমার কাছে দিয়েছে রাখার জন্য, ইউএনও স্যার রাখতে বলে ছেন।
টাকা স্যারের কাছে আছে। ব্যায় হয়েছে কি না,বলতে পারছি না। স্যার বোধহয় প্রকল্পের কাজে টাকা ব্যায় করেছেন ।
অপরদিকে, একই স্থান ওই পার্কের উন্নয়নে র নামেই কেডিকে ইউ নিয়নের আর এক ইউপি সদস্য আব্বাস আলীকে আর একটি প্রকল্পের সভাপতি (পিআইসি) করা হয়েছে
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ আল আ মিন নিজে কাজ করলেও ইউপি সদস্য আ ব্বাস আলীকে দিয়ে প্রকল্পের টাকা উঠানো র জন্য ইউএনও অফিস থে কে চাপ দেয়া হচ্ছে।
ইতোমধ্যে অর্ধেক ব্যায় তথা সাড়ে পাঁচ লাখ টাকা বিল উঠানোর কাজগপত্র ইউপি সদস্য আব্বাস আলীকে দেয়া হয়েছে।
তবে নিজে কাজ না করে আবার টাকা তুলে দেয়া টাকে নিজের প্রতি দায়বদ্ধতা মনে কর ছেন ইউপি সদস্য আব্বাস আলী। তিনি বাধ সেধেছেন, টাকা তুলবেন না।
কে.ডি.কে ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য মোঃ আব্বাস আলী বলেন, একতারপুর বাওড়ের পাশে যে পার্ক নির্মান হচ্ছে ওখানে মাটি ভরা টের জন্য উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন ( পি আইও) অফিস থেকে আমাকে প্রকল্পের সভাপতি (পিআইসি) করে ১১ লক্ষ টাকা বরাদ্দ দেন।
কিন্তু পিআইসি হিসাবে আমার নাম থাকলে ও ইউএ নও স্যার নিজে বাওড় থেকে বালি তুলে সেটা ভরাট করছেন। এখন আমাকে উপজে লায় ডেকেছিলেন টাকা তুলে দিতে বল ছেন।
সাড়ে পাঁচ লাখ টাকার একটি চেক (কাগজ) দিয়েছেন। ব্যাংকে জমা দেওয়ার জন্য। আমি জমা দেইনি।
আমার দোকানে রেখে দিয়েছি। আমি বলে এসছি, কাজের পিআইসি আমি, আমি জা নি না কাজ শেষ হয়েছে।
আমি কাজ না করে টাকা তুলবো না। আমি কালকে ইউএনও সারের সাথে দেখা কর বো। স্যার কে বল বো, আমি পিআইসি হলে আমা কে দিয়েই কাজ করা তে হবে।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা অঞ্জন কুণ্ডু বলেন, একতার পুর বাওড়ের পাশে পা র্কের উন্নয়ন কাজে প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটি র সভাপতি ( পিআ ইসি) ইউপি সদস্য স্বপ্না খাতুন দুই বারে এক লাখ টাকা মোট দুই লাখ টাকা তুলেছেন।
এছাড়া, আরেকজন পিআইসি ইউপি সদস্য আব্বাস আলীর বরাদ্দ ১১ লাখ টাকা।
এরমধ্যে অর্ধেক সাড়ে পাঁচ লাখ টাকা তোলা হয়েছে।
এ বিষয়ে জীবননগর উপজেলা নিবাহী অফিসা র (ইউএনও) মোঃ আল আমিনের সাথে কথা বলার জন্য মুটোফোনে যোগা যোগ ক রার চে ষ্ঠা করা হলে ফোনটি রিসিভ না করায় বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।
চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসক মোঃ জহিরুল ইসলাম বলেন, ‘বিষয়টি খতিয়ে দেখবো।’নিজস্ব প্রতিবেদক,চুয়াডাঙ্গা:চুয়াডাঙ্গা জীবননগর উপজেলা নির্বা হী অফিসারের বিরুদ্ধে সরকা রি বিল থেকে অবৈধ ভাবে বালি উত্তোলন করে পার্কে ভরাট করে উন্নয়ন প্রকল্প দেখি য়ে প্রকল্প বাস্তবায়ন কমি টির সভাপতির নামে ২ লাখ টাকা উত্তোলন করার অভিযোগ উঠেছে।
প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটির সভাপতি ইউপি সদস্য বলছেন, সব কাজ ইউএনও স্যার করে ছেন, আমি কিছুই জানিনা। টাকা তুলে ইউএ নও স্যারের নামে তার অফিসের লোকের কাছেই বুঝিয়ে দিয়েছি।
উপজেলা নির্বাহী অফিসের কর্মচারী বলছেন, ‘টাকা প্রকল্পের। স্যারের হাতেই বুঝিয়ে দেয়া হয়েছে।
প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটিরর অন্য একজন ইউ পি সদস্যকে দিয়ে একই স্থানের উন্নয়নের নামে আরও ১১ লাখ টাকা টাকা উত্তোলন কর তে চাইলে, ওই ইউপি সদস্যের বিরোধীতায় তা বাস্তবায়ন সম্ভব হয়নি।
সাড়ে পাঁচ লাখ টাকার বিল দিলে ও প্রকল্প বাস্ত বায়ন কমিটির সভাপতি ইউপি সদস্য’র দাবি ব্যাংকে জমা করেননি বিলটি।
জানা গেছে , জীবননগর উপজেলার কে.ডি.কে ইউনিয়নের এক তারপুর বাওড়ের পাশে বেশ কয়েক বছর ধরে একটি পার্কের কাজ চলছে।
ইতোমধ্যেই পার্কের উন্নয়নের জন্য এডিপির মাধ্যমে কিছু কাজ চলমান রয়েছে।
তবে এই পার্কের সাইড বাড়ানোর জন্য জীবন নগর উপজেলা নিবা হী অফিসার একতারপুর বাওড় থে কে বেশ কিছু দিন যাবৎ বালি তুলছি লেন।
স্থানীয় বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে সংবাদ প্রকাশ হলে বালি তোলা বন্ধ করে দেন ইউএনও।
এদিকে সরকারি বাওড় থেকে বালি তুলে পার্ক ভরা ট করা হলেও সেখানে পার্ক উন্নয়ন নামে প্রকল্প দেখি য়ে ২ লাখ টাকা ইতোমধ্যে ই তুলে নিয়েছেন জীবনন গর উপজেলা নিবাহী অফি সার (ইউএন ও) মোঃ আল আমিন।
কেডিকে ইউনিয়ন পরিষদের ৭, ৮ ও ৯ নং ওয়ার্ডের নারী ইউপি সদস্য ও ওই পার্কের অবকাঠামোগত উন্ন য়নের প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটির সভাপতি স্বপ্না খাতু ন বলেন, ‘দুইবা রে দুই লাখ টাকা উত্তোলন করা হয়ে ছে।
ইউএনও স্যার আমাকে প্রকল্প বাস্তবায়ন কমি টির সভাপতি বানি য়েছেন । আমার হাতে টাকা পয়সা কিছু দেয়নি।
আমাকে শুধু নাম মাত্র সভাপতি করা হয়েছে । ওখানে কাজ হচ্ছে কিনা তাও আমি জানিনা।’
আমি স্যারের অফিসের সোহেলর কাছে টাকা দিয়ে এসেছি । আমাকে এক টাকাও দেয়নি।
একজন ইউএনও যদি বলে, আমি কি করবো। তার পরও আমি ইউএনও কে বলে এসছি, এর পর থেকে আমাদের পিআইসি করবেন না। আমাদের মাথার ওপর ভেঙ্গে আপনি খাচ্ছেন, আমরা খাচ্ছি না।
অনুসন্ধানের এক পর্যায়ের মুঠোফোনে যোগা যোগ করা হয়, উপ জেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কার্যালয়ের অফিস সহকারী সোহেল রা নার সাথে। প্রথমে টাকার বিষয় অস্বীকার করলেও, স্বপ্না খাতুনে র নাম শোনা র পর সোহেল রানা বলেন, ‘প্রকল্পটা বিভাগীয় কমি শনার স্যারের।
প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটির সভাপতি ( পিআই সি) স্বপ্না খাতুন। তবে কাজ সম্পূর্ণ করছেন ইউএনও স্যার।
স্বপ্না খাতুনের কাছ থেকে টাকা নিয়ে উপজে লা পরি ষদের সিএ পিট্টু ভাইয়ের কাছে আমি টাকা টা দিয়েছিলাম।’
কথা বলার এক পর্যায়ে সোহেল রানা বলেন এখানে পিট্টু ভাই আছেন। তার সাথেই আপ নি কথা বলেন।
মুঠোফোনটি উপজেলা পরিষদের সিএ সে লিম আহ সানুর রহমান পিটু হাতে নিয়ে বলেন, ‘ওটা প্রকল্পের টাকা। টাকাটা আমি নিইনি।
আমার নেয়ার ক্ষমতা নেই। সোহেল আমার কাছে দিয়েছে রাখার জন্য, ইউএনও স্যার রাখতে বলে ছেন।
টাকা স্যারের কাছে আছে। ব্যায় হয়েছে কি না,বলতে পারছি না। স্যার বোধহয় প্রকল্পের কাজে টাকা ব্যায় করেছেন ।’
অপরদিকে, একই স্থান ওই পার্কের উন্নয়নে র নামেই কেডিকে ইউ নিয়নের আর এক ইউপি সদস্য আব্বাস আলীকে আর একটি প্রকল্পের সভাপতি (পিআইসি) করা হয়েছে
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ আল আ মিন নিজে কাজ করলেও ইউপি সদস্য আ ব্বাস আলীকে দিয়ে প্রকল্পের টাকা উঠানো র জন্য ইউএনও অফিস থে কে চাপ দেয়া হচ্ছে।
ইতোমধ্যে অর্ধেক ব্যায় তথা সাড়ে পাঁচ লাখ টাকা বিল উঠানোর কাজগপত্র ইউপি সদস্য আব্বাস আলীকে দেয়া হয়েছে।
তবে নিজে কাজ না করে আবার টাকা তুলে দেয়া টাকে নিজের প্রতি দায়বদ্ধতা মনে কর ছেন ইউপি সদস্য আব্বাস আলী। তিনি বাধ সেধেছেন, টাকা তুলবেন না।
কে.ডি.কে ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য মোঃ আব্বাস আলী বলেন, ‘একতারপুর বাওড়ের পাশে যে পার্ক নির্মান হচ্ছে ওখানে মাটি ভরা টের জন্য উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন ( পি আইও) অফিস থেকে আমাকে প্রকল্পের সভাপতি (পিআইসি) করে ১১ লক্ষ টাকা বরাদ্দ দেন।
কিন্তু পিআইসি হিসাবে আমার নাম থাকলে ও ইউএ নও স্যার নিজে বাওড় থেকে বালি তুলে সেটা ভরাট করছেন। এখন আমাকে উপজে লায় ডেকেছিলেন টাকা তুলে দিতে বল ছেন।
সাড়ে পাঁচ লাখ টাকার একটি চেক (কাগজ) দিয়ে ছেন। ব্যাংকে জমা দেওয়ার জন্য। আমি জমা দেইনি।
আমার দোকানে রেখে দিয়েছি। আমি বলে এসছি, কাজের পিআইসি আমি, আমি জা নি না কাজ শেষ হয়েছে।
আমি কাজ না করে টাকা তুলবো না। আমি কালকে ইউএনও সারের সাথে দেখা কর বো। স্যার কে বল বো, আমি পিআইসি হলে আমা কে দিয়েই কাজ করা তে হবে।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা অঞ্জন কুণ্ডু বলেন, একতার পুর বাওড়ের পাশে পা র্কের উন্নয়ন কাজে প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটি র সভাপতি ( পিআ ইসি) ইউপি সদস্য স্বপ্না খাতুন দুই বারে এক লাখ টাকা মোট দুই লাখ টাকা তুলেছেন।
এছাড়া, আরেকজন পিআইসি ইউপি সদস্য আব্বাস আলীর বরাদ্দ ১১ লাখ টাকা।
এরমধ্যে অর্ধেক সাড়ে পাঁচ লাখ টাকা তোলা হয়ে ছে।’
এ বিষয়ে জীবননগর উপজেলা নিবাহী অফিসা র (ইউএনও) মোঃ আল আমিনের সাথে কথা বলার জন্য মুটোফোনে যোগা যোগ ক রার চে ষ্ঠা করা হলে ফোনটি রিসিভ না করায় বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।
চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসক মোঃ জহিরুল ইসলাম বলেন, ‘বিষয়টি খতিয়ে দেখবো।’